
আওয়ার টাইমস নিউজ
ডেস্ক রিপোর্ট: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি আবু সাদিক কায়েম বৃহস্পতিবার গভীর রাতে কুষ্টিয়ার কয়া ইউনিয়নের রায়ডাঙ্গা গ্রামের কবরস্থানে শহীদ আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত করতে যান। সেখানে গিয়ে তিনি আবেগপ্রবণ হয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং আবরারের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন।
রাত ১১টার দিকে ভিপি সাদিক কায়েম শিবিরের নেতাকর্মী এবং স্থানীয়দের সঙ্গে কবরস্থানে পৌঁছান। কিছুক্ষণ পরে তিনি আবরারের বাবা বরকত উল্লাহর সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ভিপি সাদিক বলেন, “শহীদ আবরার ফাহাদ বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। তিনি আমাদের প্রেরণার বাতিঘর। আধিপত্য ও আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সাহসিকতার সঙ্গে কথা বলার কারণেই তাকে হত্যার শিকার হতে হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “আবরার ভাই যে পথ দেখিয়ে গেছেন, জুলাই মাসের আন্দোলনে আমরা সেই পথ অনুসরণ করেছি। শহীদ আবরার যে চেতনা ও আকাঙ্ক্ষা ধারণ করেছিলেন, আমাদের শহীদ ও গাজীরাও সেই আকাঙ্ক্ষা বুকে লালন করেছেন।”
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “শহীদদের আকাঙ্ক্ষা পূরণে সরকার যথাযথ ভূমিকা রাখছে না। যদি শহীদদের স্বপ্ন পূরণ না হয়, তবে এর পরিণতি অতীতের ফ্যাসিবাদী শক্তির পতনের চেয়েও ভয়াবহ হবে।”
কবর জিয়ারতের সময় আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ, স্থানীয় বাসিন্দারা এবং শিবির ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।





























