২০শে জুলাই, ২০২৫, ২৪শে মহর্‌রম, ১৪৪৭
সর্বশেষ
ক্ষুধার্ত কিশোরকে খাবারের প্রলোভনে দু’জন মিলে বলাৎকার, ক্ষুধা মেটাতে গিয়ে মৃত্যু! ধ্বংসের কিনারায় এ সমাজ
হাসপাতালে জামায়াত আমিরের পাশে মির্জা ফখরুল
বিধ্বস্ত গাজায় এক দিনে ৯০ বার বিমান হামলা চালিয়ে নি’কৃ’ষ্ট হা/য়/না ই’স’রা’ইল
তরুণ প্রজন্মের জন্য মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চায় বিএনপি: আমিনুল হক
ছয় বছর পার হলেও ছেলে হত্যার বিচার পাইনি: শহীদ আবরারের বাবা
আগামীর বাংলাদেশে আরেকটা লড়াই হবে: জামায়াত আমির
আগামীর বিপ্লব হবে ইসলামের বিপ্লব: সাদিক কায়েম
পুরোনো খেলার নিয়ম বদলাতেই আমরা রক্ত দিয়েছি: নাহিদ ইসলাম
গাজীপুরে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৩ জনসহ ৪ জনের মৃত্যু!
ভারত থেকে এনসিপি নেতাদের হত্যার নির্দেশ! শেখ হাসিনা ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দামের নামে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
গ্রেপ্তার ইস্তাম্বুলের মেয়র, তুরস্কজুড়ে বিক্ষোভ!
গোপালগঞ্জের সহিংসতায় আরও এক যুবকের মৃত্যু!
আ. লীগের আক্রমণ আমাদের দ্বিগুণ শক্তিশালী করেছে: নাহিদ ইসলাম
দক্ষিণ আফ্রিকায় যুবাদের দাপুটে সূচনা, জাওয়াদ আবরারের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ১৩০ রানের জয়
পাকিস্তানে ভয়াবহ বৃষ্টি: ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৩, পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

হা’মাসের ভ’য়া’বহ হা’ম’লায় ইসরাইলি সেনাবাহিনীতে র’ক্তা’ক্ত দিন, ৫ ই’স’রাইলি সেনা নিহত! আহত বহু সেনা

আওয়ার টাইমস নিউজ।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: গাজার রক্তাক্ত প্রান্তরে আবারও প্রতিরোধের আগুন। অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চল খান ইউনিস-এ ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের অতর্কিত হামলায় পাঁচজন ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৫ জন, যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

সূত্র বলছে, মঙ্গলবার (২৪ জুন) ভোরে গোপন কৌশলে হামাস যোদ্ধারা ইসরাইলি বাহিনীর অবস্থানে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দুই ধাপে চালানো এই হামলা ছিল সুপরিকল্পিত এবং রণকৌশলে পরিপূর্ণ। প্রথমে একটি সেনা টহলকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়, পরে আহতদের উদ্ধার করতে আসা দ্বিতীয় বাহিনীও হামলার মুখে পড়ে।

ইসরাইলি সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, হামলায় ব্যবহৃত হয়েছে রকেটচালিত গ্রেনেড ও ভারী অস্ত্রশস্ত্র। এক পর্যায়ে ইসরাইলি সেনাবাহিনীর একটি সাঁজোয়া যান আগুনে পুড়ে যায়। হতাহতদের হেলিকপ্টারের মাধ্যমে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে তেল আবিবের তেল হাসোমের হাসপাতালে। নিহতদের পরিবারের সদস্যদের ইতোমধ্যেই অবহিত করা হয়েছে।

হামলার পর ইসরাইলি বাহিনী প্রতিশোধমূলক বিমান হামলা ও গোলাবর্ষণ শুরু করে। পুরো খান ইউনিস এলাকা আবারও এক ভয়াবহ আগ্রাসনের মুখে পড়ে। সূত্রগুলো জানিয়েছে, এই মুহূর্তে ওই অঞ্চলে একাধিক স্থানে গোলাবর্ষণ অব্যাহত রয়েছে।

এটি এমন এক সময়ের ঘটনা যখন গাজার উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে নতুন করে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আবারও জোরালো হয়ে উঠেছে। দখলদার বাহিনীর বারবারের হামলার বিপরীতে প্রতিটি প্রতিরোধ হামলা যেন ইসরাইলের দম্ভচূর্ণ করে দিচ্ছে।

এই হামলার তাৎপর্য কেবল প্রাণহানিতেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি স্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে—যতই আগ্রাসন চালানো হোক না কেন, ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ থেমে নেই। বরং সময় যত গড়াচ্ছে, প্রতিরোধ ততই সুসংগঠিত, কৌশলগত ও আঘাতহানী হয়ে উঠছে।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

ফেসবুক পেজ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

Archive Calendar
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১  

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত