১৫ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১১ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬
সর্বশেষ
শিশুদের পোলিও টিকা দিতে গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান জাতিসংঘের
আগামীকাল রোববার থেকেই সব কারখানা বন্ধের হুমকি পোশাক মালিকদের
তামিম অবসর নিয়েছে নাকি? প্রশ্ন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের
ভারতের জম্মু-কাশ্মিরে বিদ্রোহী বাহিনীর গুলিতে দুই ভারতীয় সেনা নিহত
সাবেক আওয়ামী সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে জ্যোতিকে ৪ দিনের রিমান্ডে দিয়েছে আদালত
হাজার বছরেও শেখ হাসিনার মতো এমন নির্মম কোন মানুষের জন্ম হয়নি বললেন আল্লামা মামুনুল হক
প্রথমবারের মতো শক্তিশালী পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করায় ৩ কোটি টাকা বোনাস পাচ্ছেন ক্রিকেটাররা
ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারব না, আমাদের জনগণ খাবে বললেন মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতে পালিয়ে থাকা হাসিনাকে ১০০ বছর জেল খাটাতে চায় জয়নুল আবেদীন ফারুক
আবারও গাজায় নিশংস হামলায় চালিয়ে ৪০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করলো ব’র্ব’র হা’য়ে’না জাতি ই’হু’দী ই’সরাইল

সাবেক আওয়ামী সরকারের করা মামলায় খালাস পেয়ে অঝোরে কাঁদলেন মির্জা আব্বাস

আওয়ার টাইমস নিউজ।

নিউজ ডেস্ক: সাবেক স্বৈরাচার খ্যাত হাসিনা সরকার কর্তৃক করা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং সম্পদের তথ্য গোপন সংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগের মামলা থেকে খালাস পেয়ে অঝোরে কেঁদেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। রায় ঘোষণার সময় মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাসও আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

আজ বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মো. মাসুদ পারভেজের আদালত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মির্জা আব্বাসকে বেকসুর খালাসের রায় দেন। এ সময় মামলা থেকে মুক্তি পেয়ে অঝোরে কেঁদেছিলেন বিএনপি এ প্রভাবশালী নেতা।

মামলা খালাসের রায় পেয়ে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে কালে মির্জা আব্বাস বলেন, আমার জীবনের ১৭ বছর কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচার আওয়ামী সরকার। আমার পরিবার সব ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। শুধু আমি নই, আমার মতো অনেক নেতাকর্মী রয়েছে যাদের জীবন শেষ হয়ে গিয়েছে জেলে থেকে। জালিম সরকারের বিচার আল্লাহ করেছেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে করা মামলার অভিযোগ থেকে জানা গিয়েছে, মির্জা আব্বাস আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) উপ-পরিচালক মো. শফিউল আলম রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন।

২০০৮ সালের ২৪ মে দুদকের উপ-পরিচালক মো. খায়রুল হুদা তদন্ত শেষে মামলার চার্জশিট দাখিল করেন। চার্জশিটে তার বিরুদ্ধে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়।

২০০৮ সালের ১৬ জুন আদালতে মামলার অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর হয়। মামলার বিচার চলাকালীন ২৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

ফেসবুক পেজ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

Archive Calendar
শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত