আওয়ার টাইমস নিউজ।
ইসলামি জীবন ডেস্ক: ইসলামের দৃষ্টিতে যিনা-ব্যভিচারকারী ও অশ্লীলতা বেহায়াপনা প্রচারকারীরা সমাজের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভয়ং’কর ও জঘন্য অপরাধী।
যিনা-ব্যভিচার ও অশ্লীলতা এমন একটা ভয়ং’কর ব্যাধি যা একটা সুন্দর শান্তিময় সমাজকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেয়। পরিবার এবং সমাজের মূল ভিত্তিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে। অশ্লীলতার ভয়াবহতা উপলব্ধি করার জন্য দুনিয়া ও আখেরাতে একমাত্র মহান মালিক আল্লাহ্ রব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে আসা পবিত্র কুরআনে ও হাদিসে সুস্পষ্ট বার্তা রয়েছে। আমরা এখন কুরআনের আয়াত ও হাদিসের আলোকে অশ্লীলতার ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে বিস্তারিত বিশ্লেষণ করব ইনশা-আল্লাহ্।
পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এরশাদ করেন।
“وَلَا تَقْرَبُوا الزِّنَا إِنَّهُ كَانَ فَاحِشَةً° وَسَاءَ سَبِيلًا”
“আর তোমরা ব্যভিচারের ধারেকাছেও যেও না। এটি নিশ্চয়ই একটি জঘন্য কাজ এবং একটি নিকৃষ্ট পথ।”
— (সূরা আল-ইসরা: ৩২)
এই আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা শুধু ব্যভিচার নিষিদ্ধ করেননি, বরং এর ধারেকাছেও যাওয়ার ব্যাপারে কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন।
কারণ: ফাহিশা (অশ্লীলতা): এটি একটি জঘন্য পাপ, যা একজন ব্যক্তির আখলাক চরিত্রকে ভয়াবহভাবে কলুষিত করে।
وَسَاءَ سَبِيلًا (নিকৃষ্ট পথ): এটি এমন একটি পথ, যা
একজন মানুষের দুনিয়ার জীবনকে লজ্জাজনক ও কলঙ্কময় করে দেয়। এবং চিরস্থায়ী আখিরাতের জীবনে অনন্তকাল ভয়াবহ জাহান্নামের বাসিন্দা বানিয়ে দেয়।
বিস্তারিত আসছে….