২৫শে মার্চ, ২০২৫, ২৪শে রমজান, ১৪৪৬
সর্বশেষ
গাজায় শিশু হ/ত্যা নিয়ে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য ফাঁস, ও ভিডিও ভাইরাল
কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে আরাকান আর্মির শতাধিক ইউনিফর্মসহ আটক ৩
গাজায় ভয়াবহ ই/স/রা/য়ে/লি হামলায় নিহত ১৭, মানবিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা
সেনাপ্রধান থেকে আর্থিক সহায়তা পেলেন শহীদ আবু সাঈদের পরিবার
যয
সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করানোর ভয়ং’কর ষড়যন্ত্র চলছে: তারেক রহমান
বিএনপি জানে নির্বাচন কিভাবে আদায় করতে হবে
সিরিয়ায় নতুন সংঘাত: আসাদপন্থি মিলিশিয়া ও এইচটিএস-এর মধ্যে র/ক্ত ক্ষয়ী সংঘর্ষ
সেনাবাহিনী নিয়ে হাসনাতের মন্তব্যে দ্বিমত প্রকাশ করলেন সারজিস আলম
সাংবাদিকতার ভবিষ্যৎ: বিশ্বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনার চ্যালেঞ্জ ও করণীয়

হৃদরোগের নীরব সংকেত: হার্ট অ্যাটাকের পূর্বাভাস সম্পর্কে জেনে নিন।

আওয়ার টাইমস নিউজ।

লাইফস্টাইল ডেস্ক: হার্ট অ্যাটাক হঠাৎ ঘটে না; শরীর পূর্বেই কিছু সতর্ক সংকেত প্রদান করে, যা সঠিক সময়ে শনাক্ত করতে পারলে বড় বিপদ এড়ানো সম্ভব। নিচে হার্ট অ্যাটাকের পূর্ববর্তী কিছু লক্ষণ উল্লেখ করা হলো:

১. বুকে ব্যথা বা অস্বস্তি:

বুকের মাঝখানে চাপ, জ্বালাপোড়া বা সংকোচনের অনুভূতি হতে পারে, যা কয়েক মিনিট স্থায়ী হতে পারে বা আসা-যাওয়ার ধরণে দেখা দিতে পারে। এই ব্যথা ঘাড়, চোয়াল, কাঁধ বা হাতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

২. অতিরিক্ত ক্লান্তি ও দুর্বলতা:

সাধারণ কাজের পরও অতিরিক্ত ক্লান্তি বা দুর্বলতা অনুভব করা, যা বিশ্রামের পরও দূর হয় না। নারীদের মধ্যে এ লক্ষণটি বেশি দেখা যায়।

৩. শ্বাসকষ্ট:

হালকা পরিশ্রম বা বিশ্রামের সময়ও শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া বা শ্বাসের জন্য হাপিয়ে ওঠা। এটি হৃদরোগের একটি সাধারণ লক্ষণ।

৪. ঘাম ও বমিভাব:

হঠাৎ করে ঠান্ডা ঘাম হওয়া বা বমি বমি ভাব অনুভব করা। এটি হার্ট অ্যাটাকের পূর্বাভাস হতে পারে।

৫. মাথা ঘোরা:

হঠাৎ মাথা ঘোরা বা ভারসাম্য হারানোর অনুভূতি। এটি রক্তচাপ কমে যাওয়ার কারণে হতে পারে, যা হৃদরোগের সংকেত।

৬. অনিয়মিত হৃদস্পন্দন:

হৃদস্পন্দন দ্রুত বা ধীর হওয়া, বুক ধড়ফড় করা বা অনিয়মিতভাবে স্পন্দন করা।

৭. পেটের সমস্যা:

পেটে ব্যথা, গ্যাস, বুক জ্বালাপোড়া বা হজমের সমস্যা। অনেকে এগুলোকে সাধারণ অ্যাসিডিটি মনে করেন, কিন্তু এগুলো হৃদরোগের লক্ষণ হতে পারে।

সতর্কতা:

উপরোক্ত লক্ষণগুলোর মধ্যে এক বা একাধিক উপস্থিত থাকলে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। বিশেষ করে, যদি ব্যথা বা অস্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয় বা বিশ্রাম ও ওষুধের পরও না কমে।

প্রতিরোধের উপায়:

স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করুন।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

ধূমপান ও অ্যালকোহল পরিহার করুন।

স্ট্রেস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

সতর্কতা ও সচেতনতাই হৃদরোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার মূলমন্ত্র। শরীরের সংকেতগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে সময়মতো ব্যবস্থা নিলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

ফেসবুক পেজ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

Archive Calendar
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত