২৬শে এপ্রিল, ২০২৫, ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪৬
সর্বশেষ
ওভাল অফিসের উত্তাপ পেরিয়ে রোমে ট্রাম্প-জেলেনস্কির গোপন বৈঠক: কী ছিল আলোচনার মূল বিষয়?
হারানো ভাইয়ের খোঁজ নাকি ছিনতাই? বেনাপোলে রহস্যজনক নারীচক্র আটক
চার নয়, পাঁচ বছরের মেয়াদ চাই: জাতীয় ঐকমত্যে জামায়াতের স্পষ্ট বার্তা
মাত্র ৪ মাসেই পবিত্র কুরআনের হাফেজ প্র’তি’বন্ধী শিশু আহমাদের বিস্ময়কর সাফল্যের গল্প-> যা হতে পারে আপনার সন্তানের অনুপ্রেরণার উৎস
আবারও গাজায় ভয়াবহ হা’ম’লা চালিয়ে নারী ও শিশুসহ ৮৪ ফি/লি/স্তি/নিকে হ/ত্যা করেছে হা/য়/না ই’স’রা’ই
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনায় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক
চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি মহাসড়কে ভয়াবহ সংঘর্ষে ৫ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু
কাশ্মীর হামলায় ‘ইসলামপন্থী’ আখ্যা তুলসীর, মোদির পাশে থাকার বার্তা
গাজায় ই*স*রা*য়ে*লের বিমান হামলায় একদিনেই ঝরলো ৮৪ প্রাণ
গাজায় একটুকরো খাবারও আর মজুদ নেই —ক্ষুধায় কাঁদছে এক জাতি, অথচ বিশ্ব নিরব!

আবারও গাজায় ভয়াবহ হা’ম’লা চালিয়ে নারী ও শিশুসহ ৮৪ ফি/লি/স্তি/নিকে হ/ত্যা করেছে হা/য়/না ই’স’রা’ই

আওয়ার টাইমস নিউজ।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের লাগাতার বিমান হামলায় ফের রক্তাক্ত হলো ফিলিস্তিন। গত ২৪ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত) ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) চালানো বিমান অভিযানে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৮৪ জন ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন আরও ১৬৮ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিবৃতিতে জানানো হয়, ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও অনেক মানুষ চাপা পড়ে আছেন, যাদের এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। ফলে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলার পর থেকেই গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। প্রায় দেড় বছরের এই সহিংসতায় এখন পর্যন্ত মোট নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫১ হাজার ৪০০ জনে এবং আহত হয়েছেন ১ লাখ ১৬ হাজার ৪১৬ জন। নিহত ও আহতদের মধ্যে ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু বলে জানানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, ৭ অক্টোবর হামলায় হামাস যোদ্ধারা ১,২০০ ইসরায়েলি নাগরিককে হত্যা করে এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করে নিয়ে যায়। এরপরই হামাসকে নিশ্চিহ্ন করতে গাজায় ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে আইডিএফ।

চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিলেও, বন্দি বিনিময় ও জিম্মি মুক্তির ইস্যুতে মতানৈক্যের কারণে ১৮ মার্চ থেকে দ্বিতীয় দফার অভিযান শুরু হয়। এই নতুন অভিযানে গত ৩৮ দিনে আরও ২,০৬০ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৫,৩৭৫ জন আহত হয়েছেন।

বর্তমানে ধারণা করা হচ্ছে, হামাসের হাতে জিম্মি থাকা ২৫১ জনের মধ্যে অন্তত ৩৫ জন এখনও জীবিত আছেন। ইসরায়েল জানিয়েছে, যেকোনো মূল্যে তাদের উদ্ধারের জন্য অভিযান অব্যাহত থাকবে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একাধিকবার আহ্বান সত্ত্বেও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু স্পষ্ট করেছেন, হামাসকে সম্পূর্ণরূপে পরাস্ত না করা এবং সকল জিম্মিকে মুক্ত না করা পর্যন্ত সামরিক অভিযান থামবে না।

এদিকে, গাজায় গণহত্যার অভিযোগ এনে ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

ফেসবুক পেজ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

Archive Calendar
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০  

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত