১/পশু কোরবানীর সাথে সাথে মনের পশুত্বকেও কোরবানি দিতে হবে।
২/গোশত খাওয়ার নিয়তে নয়, একমাত্র আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার লক্ষ্যে কোরবানি করতে হবে।পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হচ্ছে : একমাত্র তোমার প্রভুকে খুশি করার জন্য নামাজ পরো ও কোরবানি করো।( সূরা কাওসার -২)
অন্যত্র ইরশাদ হচ্ছে :নিশ্চয়ই তোমাদের কোরবানির পশুর রক্ত মাংস ও হাড্ডি আল্লাহর নিকট পৌঁছে না, তবে পৌঁছে তাকওয়া তথা তোমাদের অন্তরের অবস্থা।
৩/ইব্রাহিমের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে উৎসর্গ করতে হবে জীবনের সবচেয়ে দামি জিনিস খোদার রাহে।
৪/গরিবের দুঃখে দুঃখিত হতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে তার সন্তুষ্টির জন্য কোরবানি করার তাওফীক দান করুন। আমিন।
(লেখক :মুফতি মোঃ জহিরুল ইসলাম সিরাজী)