
আওয়ার টাইমস নিউজ।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ইসরায়েল গাজার দিকে এগিয়ে যাওয়া ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ ত্রাণ বহরকে আটকানো ও হামলা চালানোর ঘটনায় বিশ্বব্যাপী তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন দেশ সহ তুরস্ক এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে অভিজ্ঞান দিয়েছে যে, মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করা একটি আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী ৩৯টি ত্রাণবাহী নৌযান আটকিয়েছে। আল জাজিরা খবরে জানায়, বিভিন্ন দেশের পক্ষ থেকে প্রোটেস্ট ও কূটনৈতিক বিবৃতি জারি হয়েছে।
তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইসরায়েলের এই পদক্ষেপ ‘আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকারের স্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। মালয়েশিয়া তাদের নাগরিকদের দ্রুত মুক্তি দাবি করেছে এবং পাকিস্তান ‘দুর্বৃত্ত আইনি পদক্ষেপ’ বলে অভিহিত করেছে।
ইতালির পররাষ্ট্র মন্ত্রী জানিয়েছেন, ইসরায়েল তাদের আশ্বাস দিয়েছে যে ফ্লোটিলাতে সহিংসতা প্রয়োগ করা হবে না। অন্যদিকে, নেদারল্যান্ডস ও স্পেনসহ ইউরোপীয় দেশগুলো সেনাবাহিনী প্রেরণের মাধ্যমে বা কূটনৈতিকভাবে সহযোগিতার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ফ্লোটিলা অভিযানে প্রায় ৪০টিরও বেশি নৌযান অংশগ্রহণ করেছে এবং প্রায় ৫০০ জনের বেশি কর্মী, আইনজীবী ও প্রতিনিধিরা এতে রয়েছেন। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সুইডিশ পরিবেশকর্মী গ্রেটা থুনবার্গও আছেন।
এই ঘটনায় প্রচারিত আন্তর্জাতিক নিন্দা ও প্রতিবাদের জবাব হিসেবে কূটনৈতিক চাপে ইসরায়েলকে فشار দেওয়া হবে বলে নানান দেশ ইতিমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে।
সূত্র: রয়টার্স, আল জাজিরা, AP News





























