সর্বশেষ
মোরসালিনের গোলে ২২ বছর পর ভারতকে হারাল বাংলাদেশ
ভারত কেন শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত দিতে চাইছে না-আল জাজিরার গভীর বিশ্লেষণ
বাংলাদেশ-ভারত: মোরছালিনের গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
মেক্সিকোতে হামলার ইঙ্গিত ট্রাম্পের, উত্তেজনা বাড়ছে দুই দেশে
নটর ডেম কলেজে উত্তেজনা: স্থায়ী শিক্ষকদের বহিষ্কার ঘিরে আমরণ অনশনের ঘোষণা
কষ্ট করলে অবশ্যই আল্লাহ দেবেঃ সাইফ হাসান, তবে কি পেতে যাচ্ছে টাইগার নব সুপারস্টার
ভারত কি শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দিতে বাধ্য? চুক্তি-আইন বিশ্লেষণে উঠে এল নতুন প্রশ্ন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাড়িতে রাতের অরাজকতা: মুখোশধারী দল ঢুকে ভাঙচুর চালাল
জাতিসংঘের প্রতিক্রিয়া: হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ভুক্তভোগীদের কাছে এক ‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’
এটা হাস্যকর রায়, আমার নেত্রী দেশে এসে লড়াই করবেঃ গোপন আস্তানা থেকে কাদেরের হুংকার
আওয়ামী লীগ জারা করে এরা সবাই মানসিক রোগী, এদের সরকারী খরচে চিকিৎসা করা দরকার
৯৩ রানে অলআউট হয়ে ওরা টেস্ট ক্রিকেটকে ধ্বংস করে দিয়েছে!
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য” হাসিনার পরিণতি সম্পর্কে সালাউদ্দিন কাদেরের ভবিষ্যৎবাণী শতভাগ মিলল! কী সেই ভবিষ্যৎবাণী?
যেদিন গ্রেপ্তার হবে, ঠিক সেই দিনই ফাঁসি কার্যকর: অ্যাটর্নি জেনারেল
ভারতের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে অবশেষে হাসিনার ফাঁসির রায়! দেশব্যাপী খুশির বন্যা

হঠাৎ ওসামা বিন লাদেনকে নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য দিলেন ভারতীয় সাবেক সিআইএ কর্মকর্তা

Our Times News

আওয়ার টাইমস নিউজ।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেন ২০০১ সালে মার্কিন অভিযানের সময় আফগানিস্তানের তোরা বোরা পাহাড় থেকে নারীর বেশে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়েছিলেন— এমন চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিআইএ)-এর সাবেক কর্মকর্তা জন কিরিয়াকু।

ভারতের সংবাদমাধ্যম এএনআই-কে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলার পর মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তানের তোরা বোরা এলাকায় আল-কায়েদার বিরুদ্ধে অভিযান চালায়। সে সময় লাদেন নারীর পোশাক পরে সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানে পালিয়ে যান।

জন কিরিয়াকু ১৫ বছর ধরে সিআইএতে কর্মরত ছিলেন এবং পাকিস্তানে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি জানান, তখন মার্কিন বাহিনী ভেবেছিল তারা লাদেনকে কোণঠাসা করেছে, কিন্তু পরবর্তীতে জানা যায়, অভিযানে সহায়তাকারী এক দোভাষী আসলে আল-কায়েদার সদস্য ছিলেন, যিনি সেনাবাহিনীতে অনুপ্রবেশ করে গোয়েন্দা তথ্য পাচার করেছিলেন।

তিনি আরও বলেন, “আমরা তখন দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখাইনি। আফগানিস্তানে বোমা হামলা শুরুর আগে এক মাস অপেক্ষা করেছিলাম। আমরা চেয়েছিলাম পরিকল্পিতভাবে কাজ করতে, আবেগের বশে নয়।”

সাবেক এই কর্মকর্তা জানান, দক্ষিণ ও পূর্ব আফগানিস্তানের পশতু অঞ্চলে আল-কায়েদার ঘাঁটি ধ্বংসে অভিযান চালানো হয়েছিল। তাদের ধারণা ছিল, তোরা বোরা পাহাড়েই লাদেন ও তাঁর নেতৃত্বাধীন দল আটকা পড়েছে। কিন্তু আল-কায়েদার অনুপ্রবেশকারী সেই দোভাষীর কারণে মার্কিন সেনারা বিভ্রান্ত হয় এবং লাদেন পালিয়ে যেতে সক্ষম হন।

উল্লেখ্য, ২০০১ সালের ওই ঘটনার প্রায় এক দশক পর, ২০১১ সালের ২ মে, পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ শহরে ওসামা বিন লাদেনের অবস্থান শনাক্ত করে মার্কিন বিশেষ বাহিনী। তারা গোপন অভিযান চালিয়ে তাকে হত্যা করে।

জন কিরিয়াকু বলেন, ওই সময় যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। তবে লাদেনের পালিয়ে যাওয়া এবং তার পরবর্তী অবস্থান সম্পর্কে পাকিস্তানের ভূমিকা নিয়ে এখনো নানা বিতর্ক বিদ্যমান।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত