১২ই জুন, ২০২৫, ১৫ই জিলহজ, ১৪৪৬
সর্বশেষ
ভারতে বিধ্বস্ত হলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট, কমপক্ষে ২৪২ আরোহীর মৃত্যুর শঙ্কা!
টাইগার ক্ষুব্ধ সমর্থকদের আক্রমনে, প্রোফাইল লক করতে বাধ্য হলোরেফারি ও তার স্ত্রী
ড. ইউনুস ১২ ঘন্টা প্লেন চালাইয়া লন্ডনে গিয়ে আমাদের নেতা তারেক রহমানকে বলেছেন আমাকে একটু কথা বলার অনুমতি দেনঃ ফজলুর রহমান
দেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ড.ইউনুস সরকারকে যুক্তরাজ্যের সমর্থন, প্রধান উপদেষ্টের প্রতি জনগণের আস্থা বেড়েই চলছে
আবারও ১২৩ ফি’লি’স্তি’নিকে নি’র্ম’ম’ভাবে হ*ত্য করেছে হা/য়/না ই’স’রা’ইল
সাবেক হাসিনা সরকারের আমলে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে ড. ইউনূসের কি আলোচনা হয়েছে?
উত্তর গাজা মুছে দিচ্ছে ইসরায়েল! ধ্বংস করে দিচ্ছে সব ঘরবাড়ি
ত্রাণ নিতে গিয়েও গুলিবিদ্ধ ফিলিস্তিনিরা, হামলায় জড়িত মুখোশধারী বন্দুকধারী!
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টে বাড়ছে সংক্রমণ, কিটের সংকটে ঝুঁকিতে দেশ
বাংলাদেশ হারেনি’ বরং হামজাদের ইচ্ছাকৃতভাবে হারিয়েছে নি’র্ল’জ্জ ফিলিপাইনি রেফারি ক্লিফফোর্ড দায়ফুয়াট
পুলিশের কেউ মামলা বাণিজ্যের অপরাধে জড়ালে সোজা বাড়িতে পাঠিয়ে দিবো বলে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিএনপিকে প্রধান উপদেষ্টার সাথে কোন প্রকার বিরোধে না জড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন খালেদা জিয়া
সিঙ্গাপুরকে আক্রমণ প্রতি আক্রমণে দিশেহারা করেও ভাগ্যের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ টাইগারদের
পবিত্র হজ শেষে বাড়ি ফিরছেন হাজী সাহেবরা” ফিরতি ফ্লাইট চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত
চার দিনের সফরে লন্ডনে পৌঁছেছে প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মুহম্মাদ ইউনূস

উত্তর গাজা মুছে দিচ্ছে ইসরায়েল! ধ্বংস করে দিচ্ছে সব ঘরবাড়ি

আওয়ার টাইমস নিউজ।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: উত্তর গাজায় ভয়াবহ অভিযান চালিয়ে একে একে সমস্ত আবাসিক ভবন ও ঘরবাড়ি ধ্বংস করছে ইসরায়েলি বাহিনী। সাম্প্রতিক বিমান ও ড্রোন হামলায় পুরো অঞ্চল কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। বেইত লাহিয়া, জাবালিয়া এবং বেইত হনুনসহ সীমান্তবর্তী শহরগুলোতে কোনো ঘরবাড়িই আর অক্ষত নেই।

শুধু সোমবার দিনভর হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৬০ জন ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন আরও ৩৮৮ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি অভিযানে মোট নিহতের সংখ্যা ছুঁয়েছে প্রায় ৫৫ হাজার, আর আহত হয়েছেন ১ লাখ ২৬ হাজারেরও বেশি মানুষ।

সবচেয়ে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে রাফাহ অঞ্চলে। সেখানে যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ)-এর একটি ত্রাণকেন্দ্রের কাছে হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১৪ জন। একইদিন গাজার মধ্যাঞ্চলেও একটি ত্রাণকেন্দ্রের সামনে গুলি চালায় ইসরায়েলি বাহিনী, যেখানে ২ জন নিহত ও ৯২ জন আহত হন।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েল গাজায় পূর্ণমাত্রায় সামরিক অভিযান শুরু করে। প্রথম পর্যায়ের যুদ্ধবিরতির পর গত ১৮ মার্চ থেকে ফের শুরু হওয়া দ্বিতীয় দফার অভিযানে মাত্র আড়াই মাসেই প্রাণ গেছে প্রায় ৪ হাজার ৬৫০ জনের।

আন্তর্জাতিক চাপ সত্ত্বেও ইসরায়েল অভিযান বন্ধের কোনও ইঙ্গিত দিচ্ছে না। বরং প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন— “হামাসকে সম্পূর্ণ নির্মূল না করা পর্যন্ত অভিযান চলবে।”

এদিকে, ইরান গোপনে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি বিনিময়ের আলোচনায় জড়িত রয়েছে বলে দাবি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি আরও বলেন, “গাজা নিয়ে এখন একটি বড় সমঝোতার চেষ্টা চলছে, যেখানে ইরানও সম্পৃক্ত। তবে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কোনও ছাড় দেওয়া হবে না।”

অবশ্য ইরানের ভূমিকা নিয়ে হোয়াইট হাউজ ও জাতিসংঘে ইরানের প্রতিনিধির পক্ষ থেকে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

এদিকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) মামলা চলমান রয়েছে।

সূত্র: আল জাজিরা

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

ফেসবুক পেজ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

Archive Calendar
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত