
আওয়ার টাইমস নিউজ।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: কাশ্মীরের পেহেলগামে বেদম হত্যার আঘাত কাটতে না কাটতেই, ১ মে পাকিস্তান চালিয়েছে ‘আবদালি’ নামের ভূমি-ভিত্তিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা। চারশ-পঞ্চাশ কিলোমিটার পর্যন্ত মরণব্যস্ত লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত করার সক্ষমতা সম্পন্ন এ অস্ত্রের গর্জনে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো কেঁপে উঠেছে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী জানিয়েছে, পরীক্ষার উদ্দেশ্য তাদের উন্নত নেভিগেশন ব্যবস্থা ও দ্রুতমান বিশিষ্ট মানুভারেবিলিটি যাচাই করা—যাতে উত্তেজনার মুহূর্তে প্রতিরোধ ক্ষমতা দ্বিগুণ হয়। তবে সীমান্তের পাশের এক কৃষক কাঁপতে কাঁপতে বললেন, “আমরা আকাশে সেই গর্জন শুনেই বুঝি—এখানে শান্তির কোনো নিঃশ্বাস নেই।”
অপরদিকে, সীমান্ত পাড়ার এক তরুণী জানিয়েছেন, “রাতের অন্ধকারে এই গর্জন শুধু বোমার শব্দ নয়, আমাদের স্বপ্নকেও বিষাক্ত করে দিয়ে যায়।” পারমাণবিক warhead বহনক্ষমতার কারণে ‘আবদালি’ নামের এ ক্ষেপণাস্ত্র মানবতার নরককে আরও কাছাকাছি নিয়ে এসেছে বলে এমনটাই মনে করছেন তাঁরা।
এদিকে, ভারত এ পরীক্ষাকে ‘ঊসকানিমূলক’ আখ্যা দিয়ে সীমান্তে নিজ দেশের তিন বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কতাজনিত স্বাধীনতা দিয়েছে। সাধারণ মানুষের মাঝে প্রশ্ন উঠেছে—এই চিরন্তন সঙ্কটের অবসান কখন ঘটবে? শান্তির বাতাস কখন ফিরে আসবে এই ভূখণ্ডে?