২৫শে মে, ২০২৫, ২৬শে জিলকদ, ১৪৪৬
সর্বশেষ
স্মরণকালের ভ’য়াবহ দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে গাজা, মৃ’ত্যুর মুখে ৭১ হাজার শিশু ও ১৭ হাজার মা! মা’নবিক স’হায়তা আ’টকে দিচ্ছে অ*ভি*শ’প্ত ই’জ’রা’ইল
১২ তলা থেকে পড়ে অলৌকিকভাবে প্রাণে বাঁচলেন চীনা নারী! কীভাবে ঘটল এই অবিশ্বাস্য ঘটনা?
ই*সরা*য়েলি হাম*লায় একসঙ্গে ৯ সন্তান হারালেন গা*জার এক চিকিৎসক পরিবার
শহীদ মিনারে জানাজা, সহযোদ্ধার বিচার দাবিতে হাসনাতের শপথ
সবগুলো দলই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেনঃ প্রেস সচিব
দেশ বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা সংস্কার কাজে বাধা দিলে পরিস্থিতি জনসমক্ষে তুলে ধরার হুঁশিয়ারি প্রধান উপদেষ্টার
গাজার এক চি’কিৎসকের ৯ স’ন্তানকে নিশংসভাবে হ*ত্যা করল নি/কৃ/ষ্ট অ’ভি’শ*প্ত জা’তি ই’জ’রা’ইল
ভারত যে পরাজয় ল’জ্জা’জনক বরণ করেছে তা কখনোই ভুলতে পারবে না বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ
হামজাদের সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট বিক্রি সময় পেছাল, জেনে নিন কখন পাবেন
টাইগার রিশাদের নৈপুণ্যে ইসলামাবাদকে উড়িয়ে ফাইনালে লাহোর কালান্দার্স
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী
ড. ইউনূসের পাশে দাঁড়াতে দেশে ফিরবেন পিনাকী-ইলিয়াস ও কনক সরওয়ার!
সিন্ধুর পানি আর যাবে না পাকিস্তানে! মোদির হুঙ্কার ঘিরে নতুন যুদ্ধের সুর
ইস*রা*য়েলি আ*গ্রা*সনে নিহত ১৬,৫০০ শিশু: গাজায় ইতিহাসের ভয়াবহতম মানবিক বিপর্যয়
অসহযোগিতায় ক্ষুব্ধ অধ্যাপক ইউনূস, প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন

১২ তলা থেকে পড়ে অলৌকিকভাবে প্রাণে বাঁচলেন চীনা নারী! কীভাবে ঘটল এই অবিশ্বাস্য ঘটনা?

আওয়ার টাইমস নিউজ।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: চীনের জিয়াংসি প্রদেশের লেপিং শহরে ঘটেছে এক বিস্ময়কর দুর্ঘটনা—যা মৃত্যু নয়, বরং এক অলৌকিক রক্ষার গল্প বলে। ১২ তলা ভবন থেকে নিচে পড়ে গিয়েও প্রাণে বেঁচে গেছেন পরিচ্ছন্নতাকর্মী পেং হুইফাং।

ঘটনাটি ঘটে গত ১৩ মে। হুইফাং তার স্বামীর সঙ্গে একটি জানালার ইনস্টলেশনের কাজে সহায়তা করছিলেন। স্বামী পেশায় একজন জানালার কারিগর। সেদিন তারা একটি ভারী জানালা ক্রেনের সাহায্যে ভবনের ১২ তলায় তুলছিলেন। ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে হুইফাং রিমোট কন্ট্রোল দিয়ে সেটি নিয়ন্ত্রণ করছিলেন।

হঠাৎ জানালাটি নিচে একটি গাছের ডালে আটকে যায় এবং ছিটকে পড়ে যায় নিচে। জানালার ওজনের টানে হুইফাং-ও নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সtraight নিচে পড়ে যান।

তবে অলৌকিকভাবে সরাসরি মাটিতে পড়েননি তিনি। আগে পড়ে যান একটি টিনের ছাউনির ওপর, যা আঘাতে ভেঙে যায় এবং তার পতনের গতি অনেকটাই শোষণ করে নেয়। এর ফলে মারাত্মক আঘাত এড়ানো সম্ভব হয়।

পড়ে যাওয়ার পরও হুইফাং অচেতন হননি। বরং শুয়ে শুয়ে স্বামীকে চিৎকার করে বলেন, “আমি এখনো বেঁচে আছি, ১২০-তে কল করো!”

হাসপাতালে নেওয়ার পর জানা যায়, তার ডান পা, বাম পা ও পিঠে একাধিক হাড়ের ফাটল রয়েছে। তার অস্ত্রোপচারও করা হয়েছে। তবে উপরের শরীর প্রায় অক্ষত রয়েছে।

হুইফাং জানিয়েছেন, এই দুর্ঘটনার জন্য তিনি নিজেকেই দায়ী মনে করেন, কারণ তারা যথাযথভাবে যন্ত্রপাতি পরিচালনা করতে ব্যর্থ হন। গ্রাহকের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই বলে তিনি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন।

চিকিৎসার জন্য ইতোমধ্যে তার পরিবার ৭০,০০০ ইউয়ান (প্রায় ১০,০০০ মার্কিন ডলার) খরচ করেছে। কিন্তু আরও অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন রয়েছে। ফলে তারা সহানুভূতির ভিত্তিতে চিকিৎসা খরচের জন্য সহায়তা কামনা করছেন।

ডাক্তারদের মতে, সবকিছু ঠিকঠাক চললে হুইফাং আগামী ছয় মাসের মধ্যে আবারও স্বাভাবিকভাবে হাঁটতে পারবেন।

তথ্যসূত্র: South China Morning Post

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

ফেসবুক পেজ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

Archive Calendar
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত