৯ই মে, ২০২৫, ১০ই জিলকদ, ১৪৪৬
সর্বশেষ
“যেকোনো সময় ভারত ভূখণ্ডে ভয়াবহ হামলা হবে” হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা মোহাম্মদ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে সকাল থেকেই শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ই’স’রা’য়েলি প্রযুক্তিতে তৈরি ভারতের ২৫‘টি ড্রোন ধ্বংস করে ‘আল্লাহু আকবার’ ধ্বনিতে গর্জে উঠল পাকিস্তানি সেনারা
এবার গোপনে দেশ থেকে পালালেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ! ক্ষোভে ফুঁসছে সাধারণ মানুষ
১৭ ও ২৪ মে শনিবারে ছুটি নেই, খোলা থাকবে সব অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
পাল্টাপাল্টি হামলায় ভারত-পাকিস্তানে নিহত ৪১, আহত শতাধিক
পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় প্রতিক্রিয়া জানালো পরাশক্তি বন্ধু দেশ চীন
ভারত পাকিস্তান ভয়াবহ যুদ্ধ শুরু, পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় ৫ ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত, ব্রিগেড সদর দপ্তর ধ্বংস
যুদ্ধ পরিস্থিতির মহড়া আজ ভারতের সর্বত্র, পাকিস্তানের সতর্কবার্তা ও জাতিসংঘের সংলাপ আহ্বান
পাকিস্তানে ভারতের হামলা লজ্জাজনক বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

জাতিসংঘের আহ্বান: মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে আইনি সংস্কারের তাগিদ

আওয়ার টাইমস নিউজ।

ডেস্ক রিপোর্ট: জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয় (ওএইচসিএইচআর) বাংলাদেশে গণমাধ্যমকর্মী, আইনজীবী, ট্রেড ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দ ও মানবাধিকার কর্মীদের বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো প্রত্যাহারের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি বলেছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। বিশেষ করে, গণমাধ্যম, রাজনৈতিক কর্মী ও মানবাধিকার রক্ষাকারীদের বিরুদ্ধে থাকা বিচারাধীন ফৌজদারি মামলা প্রত্যাহারের তাগিদ দিয়েছে জাতিসংঘ।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর মাধ্যমে বেআইনি নজরদারি বন্ধ করতে হবে। নাগরিকদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা, নির্যাতনের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ এবং অপরাধীদের জবাবদিহির আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।

জাতিসংঘ আরও বলেছে, বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের কার্যক্রম পর্যালোচনা করা উচিত। তারা ইন্টারনেট ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম নিয়ন্ত্রণের নামে দমনমূলক পদক্ষেপ বন্ধের সুপারিশ করেছে।

জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০২৩, সন্ত্রাসবিরোধী আইন, দণ্ডবিধির মানহানি সংক্রান্ত ধারা এবং অফিশিয়াল সিক্রেসি অ্যাক্টের মতো আইনি বিধানগুলো ভিন্নমত দমনে ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব আইনের প্রয়োগ স্থগিত রেখে প্রয়োজনীয় সংস্কার করার আহ্বান জানানো হয়েছে।

এছাড়া, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দেওয়া, সামরিক ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের ক্ষমতা প্রদান এবং কমিশনের আর্থিক ও মানবসম্পদ বাড়ানোর সুপারিশ করেছে জাতিসংঘ।

সংস্থাটি বলেছে, মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো নিরপেক্ষভাবে তদন্ত ও জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে, যাতে সুশাসন ও আইনের শাসন নিশ্চিত করা যায়।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

ফেসবুক পেজ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

Archive Calendar
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত