৬ই মে, ২০২৫, ৭ই জিলকদ, ১৪৪৬
সর্বশেষ
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপির নতুন পরিবর্তনের সূচনা হতে পারে: ডা. জাহিদ হোসেন
বৃটেনের VH1এর মহা তারকা “রেনার” কলিজা কাঁপানো মুসলিম হওয়ার অলৌকিক ঈমান দীপ্ত ঘটনা (১ম পর্ব)
গরমে ঘামাচি ও চুলকানির সমস্যা: কারণ এবং প্রতিকার
ঈদুল আযহার ছুটি ১০ দিন, তবে দুই শনিবার খোলা থাকবে অফিস!
তিন দেশের আকাশে আগুন: লেবানন, সিরিয়া ও ইয়েমেনে একযোগে ইসরায়েলের ভয়াবহ হামলা
একদিনেই ই*সরা*ই*লের হামলার গাজা ৫৪ জনের মৃত্যু
চার মাস পর নিজের বাসায় খালেদা জিয়া, ফিরোজায় উৎসবমুখর পরিবেশ
চার মাস পর মাতৃভূমিতে পা রাখলেন বেগম জিয়া
গাজা পুরোপুরি দখলের পথে ইসরায়েল! অনির্দিষ্টকালের জন্য থেকে যাওয়ার নীলনকশা অনুমোদন
হামাসের জিম্মি থেকে মুক্তির পর নিজ দেশে ধর্ষণের শিকার মিয়া শেম, জানালেন ভয়ংকর সেই অভিজ্ঞতার কথা

দেশের যে কোন হাসপাতালে চিকিৎসক, কর্মচারী যে কেউই অসৎ কাজ করলেই চাকরিচ্যুত করার পাশাপাশি কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবেঃ সারজিস আলম

আওয়ার টাইমস নিউজ।

নিউজ ডেস্ক: দেশের সব সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও দালালদের কঠোর হুঁশিয়ারি করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, সরকারি হাসপাতালে একটি মধ্যস্বত্বভোগী গোষ্ঠী রয়েছে। এই গোষ্ঠী এতদিন ধরে বিভিন্ন অসৎ কাজ করেছে। তাদেরকে আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই, প্রশাসনের সহযোগিতায় কাউকে যদি এ ধরনের কাজে দেখি তার চাকরিচ্যুতিসহ যত ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার আমরা তার সবগেুলো নেব।

শনিবার (১৭ আগস্ট) বিকালে রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি হুশিয়ারি দেন।

এ সময় তিনি আরো বলেন, স্বৈরাচার হাসিনা সরকার, আন্দোলন দমাতে শুধু রাবার বুলেট নয়, বুলেটও ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানান সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি বলেন, আমরা হাসপাতাল ঘুরে দেখেছি ফ্যাসিস্ট সরকার বলেছিল শুধু নাকি রাবার বুলেট ছোঁড়া হয়েছে। কিন্তু আহতদের শরীরের একপাশ দিয়ে বুলেট ঢুকে আরেক পাশ দিয়ে বের হয়ে গিয়ে আরেকজনকে আঘাত করেছে। হাসপাতালে আহতরা কাতরাচ্ছে। যারা এই গণহত্যার মতো বিষয়ের সঙ্গে জড়িত ছিল তাদের যেন বিচার দেশে ও আন্তর্জাতিকভাবে হয়।

এ সময় সমন্বয়ক সারজিস আরো বলেন, এখন আমাদের প্রথম ও প্রধান কাজ ঢাকাসহ সারাদেশে আমাদের যে সব ভাইবোনেরা আহত হয়ে কাতরাচ্ছে, আমরা তাদের কাছে ছুটে যাচ্ছি। আমরা ১৫টি হাসপাতালে গিয়েছি। আমাদের পর্যবেক্ষণ হলো- ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালসহ ঢাকা শহরের বড় বড় হাসপাতালগুলোতে রোগীর খুব চাপ। শয্যার চেয়ে রোগী অনেক বেশি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে চাওয়া, চিকিৎসাধীন আহত ছাত্র-জনতাদের মধ্যে যতটুকু রোগী সেখানে রাখা সম্ভব, সেটুকু রেখে বাকিদের যেন বেসরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে যেন তাদের উন্নত ও সঠিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

ফেসবুক পেজ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

Archive Calendar
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত