২৬শে এপ্রিল, ২০২৫, ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪৬
সর্বশেষ
ওভাল অফিসের উত্তাপ পেরিয়ে রোমে ট্রাম্প-জেলেনস্কির গোপন বৈঠক: কী ছিল আলোচনার মূল বিষয়?
হারানো ভাইয়ের খোঁজ নাকি ছিনতাই? বেনাপোলে রহস্যজনক নারীচক্র আটক
চার নয়, পাঁচ বছরের মেয়াদ চাই: জাতীয় ঐকমত্যে জামায়াতের স্পষ্ট বার্তা
মাত্র ৪ মাসেই পবিত্র কুরআনের হাফেজ প্র’তি’বন্ধী শিশু আহমাদের বিস্ময়কর সাফল্যের গল্প-> যা হতে পারে আপনার সন্তানের অনুপ্রেরণার উৎস
আবারও গাজায় ভয়াবহ হা’ম’লা চালিয়ে নারী ও শিশুসহ ৮৪ ফি/লি/স্তি/নিকে হ/ত্যা করেছে হা/য়/না ই’স’রা’ই
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনায় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক
চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি মহাসড়কে ভয়াবহ সংঘর্ষে ৫ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু
কাশ্মীর হামলায় ‘ইসলামপন্থী’ আখ্যা তুলসীর, মোদির পাশে থাকার বার্তা
গাজায় ই*স*রা*য়ে*লের বিমান হামলায় একদিনেই ঝরলো ৮৪ প্রাণ
গাজায় একটুকরো খাবারও আর মজুদ নেই —ক্ষুধায় কাঁদছে এক জাতি, অথচ বিশ্ব নিরব!

‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে খু”নি’দের বিচার করুনঃ সারজিস আলম

আওয়ার টাইমস নিউজ।

নিউজ ডেস্ক: “সংস্কার না নির্বাচন-এই খেলা বাদ দিয়ে আগে বিচার নিশ্চিত করুন”-এমনই জোরালো দাবি তুলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের ব্যানারে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সারজিস আলম বলেন, “বর্তমান সরকারের বৈধতা শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে। জুলাই অভ্যুত্থান, শাপলা চত্বর এবং পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনার বিচার না হলে কোনো সংস্কার বা নির্বাচনই প্রাসঙ্গিক নয়।”

তিনি দাবি করেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ঘোষণা ২০২৪ সালের আগস্টেই পূরণ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তা হয়নি। পাশাপাশি আন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কার্যকারিতা ও পশ্চিমাদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।

তার বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, “এই প্রজন্মের আবেগ নিয়ে খেলবেন না। এই প্রজন্ম ক্ষমতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে কাউকে ক্ষমতা থেকে টেনে নামাতে পিছপা হবে না।”

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন—আপ বাংলাদেশের সংগঠক আলী আহসান জুনায়েদ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সেক্রেটারি শেখ মাহবুবুর রহমান এবং শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

সমাবেশ থেকে উত্থাপিত চার দফা দাবি: ১. আগামী ১০০ দিনের মধ্যে ‘জুলাই গণহত্যা’র দৃশ্যমান বিচার প্রক্রিয়া শুরু এবং আওয়ামী লীগকে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা।

২. শাপলা চত্বরের ঘটনার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও জাতিসংঘের সহায়তায় তদন্ত কমিশন গঠন করে বিচার কার্যক্রম শুরু।

৩. পিলখানা হত্যাকাণ্ড তদন্ত কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ ও সুপারিশ বাস্তবায়ন।

৪. সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণহত্যার বিচারের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা।

এই সমাবেশ দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে তীব্র বিতর্ক এবং উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে।

শেয়ার করুনঃ

সর্বশেষ

ফেসবুক পেজ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

Archive Calendar
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০  

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত